ডিল্পোমা সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং
কেন ডিল্পোমা সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং পড়বেন ঃ
বিশ্বায়নের এইযুগে কারিগরি শিক্ষাই হচ্ছে বাংলাদেশের মূল হাতিয়ার। যার মাধ্যমে বাংলাদেশের স¦প্ন হবে বাস্তবায়ন ।অবকাঠামো উন্নয়ন ছাড়া একটি দেশের উন্নতি সম্ভব নয়। অন্যদিকে মানুষের পাঁচটি মৌলিকচাহিদার মধ্যে একটি হলো বাসস্থান। আর টেকসই অবকাঠামো নির্মানের জন্য প্রয়োজনইঞ্জিনিয়ারিং দক্ষতা। অবকাঠামো উন্নয়ন সম্পর্কিত ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ হচ্ছে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংবিভাগহচ্ছে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ। সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের মধ্যে রয়েছে ট্রান্সপোটেশনইঞ্জিনিয়ারিং এটি রাস্তা , ওয়াটার ওয়ে,ব্রিজ ইত্যাদি সম্পর্কিত। ওয়াটার রির্সোসইঞ্জিনিয়ারিং - এটি ক্যানেল , ড্যাম, সেচ সম্পর্কিত। এনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং – এটি পয়:নিষ্কাশনপ্রনালী, ওয়েস্ট ওয়াটার ব্যবস্থাপনা ইত্যাদি সম্পর্কিত । সট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ারিং - এটিবিল্ডিং নির্মাণ, ব্রীজ নির্মাণ ইত্যাদি সম্পর্কিত। জিওটেকনিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং -এটি মাটির অবকাঠামো , ভারবহন ক্ষমতা ইত্যাদি সম্পর্কিত।দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারদের ভ’মিকা অপরিহার্য।
উচ্চ শিক্ষা অর্জনের জন্য ঃ
ডিল্পোমা ইন সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং করে দেশে এবং বিদেশেউচ্চ শিক্ষার পথ সুগম হয়।আমাদের দেশে সরকারি প্রতিষ্ঠান ঢাকা ইউনিভাসিটি অব ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজি (ডুয়েট) এবিএসসি ইঞ্জিনিযারিং ও এমএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং করার সুযোগ পেয়ে থাকেন। এছাড়া বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে বিএসসি ইনঞ্জিনিয়ারিং ও এমএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং করারসুযোগ যথেষ্ট।
গৌরবময় ক্যারিয়ারঅজনের জন্য ঃ
একজননতুন প্রকৌশলী দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে যোগদান করে সাধারনশিক্ষার্থীর তুলনায় অনেক বেশি বেতন পায এবং তার অভিজ্ঞতা বাড়ার সাথে সাথে সে আরও অধিকসম্মানী পেয়ে যায়
আমাদের প্রতিষ্ঠানে ভর্তি চলছে চাইলে তুমিও ৪ বছর মেয়াদী ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিইয়ারিং এ ভর্তি হতে পারো আমাদের সকল ঠিকানা ও সকল বিষয় জানতে ্যোগাযোগ করো
আমাদের সাথে।
আমাদের সাথে।